প্রকৃতি ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ ফোরাম (এনবিসিএফ) এবং বাংলাদেশ জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ ফেডারেশন (বিবিসিএফ) এর যৌথ উদ্যোগে রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (রুয়েট) দিনব্যাপী এক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার বিকেল ৩টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের কনফারেন্স কক্ষে এই কর্মশালা আয়োজিত হয়। কর্মশালায় সাপের কামড়ের প্রতিরোধ, চিকিৎসা এবং সাপ উদ্ধার ও অবমুক্তকরণ বিষয়ে আলোচনা ও প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রুয়েটের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এসএম আব্দুর রাজ্জাক। বিশেষ অতিথি হিসেবে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণীবিদ্যা বিভাগের সুপার নিউমেরারি অধ্যাপক ড. ফরিদ আহসান, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক ও বিশিষ্ট প্রাণীবিজ্ঞানী ড. বিধান চন্দ্র দাস, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেটেরিনারি এন্ড এনিমেল সায়েন্সেস অনুষদের প্রতিষ্ঠাতা ডিন অধ্যাপক ড. জালাল উদ্দিন সরদার এবং পরিবেশবাদী সংগঠন ‘ধরিত্রি রক্ষায় আমরা (ধরা)’ এর কেন্দ্রীয় সমন্বয়কারী মোঃ আফজাল হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
কর্মশালায় মুখ্য আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বন্যপ্রাণী ও সর্প বিশেষজ্ঞ মোঃ আবু সাইদ এবং প্রশিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন রাজশাহীর বন্যপ্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগের পরিদর্শক মোঃ জাহাঙ্গীর কবির।
রুয়েটের ছাত্র কল্যাণ পরিচালক অধ্যাপক ড. মোঃ রবিউল ইসলাম সরকারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিবিসিএফ-এর সভাপতি মোঃ জিয়াউর রহমান। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন প্রকৃতি ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ ফোরামের প্রতিষ্ঠাতা ও সাধারণ সম্পাদক প্রকৌশলী জুনায়েদ আহমেদ।
আলোচকবৃন্দ বাংলাদেশে প্রাপ্ত বিষধর ও নির্বিষ সাপ শনাক্তকরণ, বিগত তিন বছরে সাপে কাটার পরিসংখ্যান, সাপের দংশনের কারণ এবং এন্টিভেনমের সঠিক ব্যবহার ও কার্যকারিতা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন। তারা পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় সাপের গুরুত্ব তুলে ধরে, সাপ হত্যা না করে সেগুলোকে উদ্ধার ও প্রকৃতিতে অবমুক্ত করার উপর জোর দেন।
কর্মশালার দ্বিতীয় পর্বে অংশগ্রহণকারীদের হাতে-কলমে সাপ উদ্ধার, নিরাপদে ধরা (হ্যান্ডলিং) এবং প্রকৃতিতে অবমুক্তকরণের বিভিন্ন কৌশল শেখানো হয়।
এসময় সাপ উদ্ধারের সময় ব্যক্তিগত সুরক্ষা এবং প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম ব্যবহারের গুরুত্ব তুলে ধরেন প্রশিক্ষকগণ।
শনিবার বিকেল ৩টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের কনফারেন্স কক্ষে এই কর্মশালা আয়োজিত হয়। কর্মশালায় সাপের কামড়ের প্রতিরোধ, চিকিৎসা এবং সাপ উদ্ধার ও অবমুক্তকরণ বিষয়ে আলোচনা ও প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রুয়েটের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এসএম আব্দুর রাজ্জাক। বিশেষ অতিথি হিসেবে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণীবিদ্যা বিভাগের সুপার নিউমেরারি অধ্যাপক ড. ফরিদ আহসান, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক ও বিশিষ্ট প্রাণীবিজ্ঞানী ড. বিধান চন্দ্র দাস, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেটেরিনারি এন্ড এনিমেল সায়েন্সেস অনুষদের প্রতিষ্ঠাতা ডিন অধ্যাপক ড. জালাল উদ্দিন সরদার এবং পরিবেশবাদী সংগঠন ‘ধরিত্রি রক্ষায় আমরা (ধরা)’ এর কেন্দ্রীয় সমন্বয়কারী মোঃ আফজাল হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
কর্মশালায় মুখ্য আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বন্যপ্রাণী ও সর্প বিশেষজ্ঞ মোঃ আবু সাইদ এবং প্রশিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন রাজশাহীর বন্যপ্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগের পরিদর্শক মোঃ জাহাঙ্গীর কবির।
রুয়েটের ছাত্র কল্যাণ পরিচালক অধ্যাপক ড. মোঃ রবিউল ইসলাম সরকারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিবিসিএফ-এর সভাপতি মোঃ জিয়াউর রহমান। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন প্রকৃতি ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ ফোরামের প্রতিষ্ঠাতা ও সাধারণ সম্পাদক প্রকৌশলী জুনায়েদ আহমেদ।
আলোচকবৃন্দ বাংলাদেশে প্রাপ্ত বিষধর ও নির্বিষ সাপ শনাক্তকরণ, বিগত তিন বছরে সাপে কাটার পরিসংখ্যান, সাপের দংশনের কারণ এবং এন্টিভেনমের সঠিক ব্যবহার ও কার্যকারিতা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন। তারা পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় সাপের গুরুত্ব তুলে ধরে, সাপ হত্যা না করে সেগুলোকে উদ্ধার ও প্রকৃতিতে অবমুক্ত করার উপর জোর দেন।
কর্মশালার দ্বিতীয় পর্বে অংশগ্রহণকারীদের হাতে-কলমে সাপ উদ্ধার, নিরাপদে ধরা (হ্যান্ডলিং) এবং প্রকৃতিতে অবমুক্তকরণের বিভিন্ন কৌশল শেখানো হয়।
এসময় সাপ উদ্ধারের সময় ব্যক্তিগত সুরক্ষা এবং প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম ব্যবহারের গুরুত্ব তুলে ধরেন প্রশিক্ষকগণ।